স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয়?
যাদের নতুন বিয়ে হয়েছে তাদের ভিতর অনেক প্রশ্ন থাকে কিভাবে স্বামীকে আদর করতে হয়, সহবাসে স্বামীকে খুশি করার উপায়, স্বামীকে আদর করার নিয়ম কি, বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায় এসব বিষয় নিয়ে। বর্তমানে অনেক মেয়েরা এসব বিষয়ে তেমন কিছু জানে না যে কিভাবে স্বামীকে আদর করতে হয়, স্বামীর কোন অঙ্গ বেশি উত্তেজনাকর ইত্যাদি। ফলে মেয়েরা মিলনের সময় রোবটের মত শুয়ে থাকে স্বামীকে কোন সাহায্য বা আদর করে না। যার ফলে স্বামী স্ত্রীর ভিতর দুরত্ব সৃষ্টি হয় এবং ভালবাসা কমে যায়। আজকে আমরা আলোচনা করবো স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয় এই বিষয় নিয়ে।
স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয় – স্বামীকে আদর করার নিয়ম
বেশিরভাগ বাঙালি মেয়েরাই স্বামী সহবাসের সময় পাথরের মত থাকে। যার জন্য স্বামী কোন আনন্দ পান না। অনেক সময় সহবাস শুধু মাত্র ইরেকশন এর জন্যই হয়ে থাকে। যা হোক আপনি মেয়ে হয়ে কিভাবে স্বামীকে সহবাসের সময় আদর করতে হয় এটা জানতে চান তাহলে আমি বলবো আপনার মন আসলেই ভালো। তো চলুন শুরু করা যাক। আমি এখানে বেশ কিছু টিপস দিবো যাতে করে আপনার স্বামী আপনার উপর খুশি হয়ে যায়। দুই মাস মাসিক না হওয়ার কারণ কি?
১. সুন্দর ড্রেসআপ দিয়ে স্বামীকে আদর করার নিয়ম
ত্বকের রঙ যা হোক না কেন আপনার ড্রেস আপনাকে কয়েকশত গুণ সুন্দর করে তুলবে। আপনার স্বামীর কাছে যাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই তার পছন্দমত ড্রেস পড়লে সে খুশি হবে। যেমন সে যদি শাড়ি পছন্দ করে তাহলে আপনি অবশ্যই শাড়ি পড়বেন। অবশ্য বেশিরভাগ ছেলেই তার নিজের মানুষকে কে শাড়ি পড়া অবস্থায় দেখতে চায়। শাড়ি পড়ার ভিতর অনেক স্টাইল আছে। কথায় কথায় আপনি তার কাছ থেকে জেনে নিন সে কোন স্টাইলের শাড়ী পড়া পছন্দ করে। যদি সে হালকা রোমান্টিকভাবে শাড়ী পড়তে ভালবাসে তাহলে আপনি তাই করুন। বেশীরভাগ ছেলেই লাল, টিয়া বা নীল কালারের শাড়ী পছন্দ করে। আপনি চাইলে এরকম শাড়িও পড়তে পারেন। আর যদি শাড়ি না থাকে তাহলে সুন্দর থ্রিপিস পড়তে পারেন। যদি আপনার শর্ট থ্রিপিস বা ট্রান্সপারেন্ট কোন থ্রিপিস থাকে সেটাও পড়তে পারেন। মোট কথা, সুন্দর ড্রেসআপ যেনো হয়। আর ড্রেসআপ স্বামীর কথা মত হলে তো কথাই নাই। কোরিয়ান হিজরা কারা? কোরিয়ান হিজড়া বিটিএস এর গোপন কথা
২. চমকে দিয়ে স্বামীকে আদর করার নিয়ম
ধরেন আজকে আপনাদের বিবাহ বার্ষিকী বা স্বামীর জন্মদিন। ছেলেরা বেশিরভাগ সময়েই এসব দিন মনে রাখে না। আপনি যদি তাকে সারপ্রাইজ দিতে চান তাহলে একটা আমার ট্রিকটি ফলো করতে পারেন।
আপনি যেদিন ম্যারেজডে বা বার্থ ডে তার আগের দিন তার সাথে হালকা ঝগড়া করবেন এবং ঐ দিন কথা বলবেন না। এর পর পরের দিন সে অফিসে গেলে পুরো ঘর গুছিয়ে নিবেন। সামর্থ্যমত ভালো মন্দ কিছু রান্না বান্না করবেন। পারলে কিছু গিফটও কিনতে পারেন সামর্থ্যের ভিতরে। ঐদিন নিজের ব্যক্তিগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ সেরে নিবেন। এর পর স্বামীর অফিস থেকে আসার আগে সুন্দর ড্রেসআপ উপরে যেভাবে বলছি ঐভাবে সেজে তাকে সারপ্রাইজ দিবেন। বিশ্বাস করেন, আপনার প্রতি তার ভালবাসা হাজার গুণে বেড়ে যাবে। আর সেদিন যদি নিচের ট্রিকস গুলো এপ্লাই করতে পারেন তাহলে সেদিনের সহবাস হবে আপনার জীবনের সেরা মুহূর্ত। BTS মানে কি হিজড়া? বিটিএসরা কি হিজরা? বিটিএস এর ধর্ম কি? কোরিয়ান হিজরা
স্বামীকে কিভাবে খুশি করতে হয়
৩. হালকা রোমান্টিক হয়ে স্বামীকে আদর করার নিয়ম
স্বামীকে খুশি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই একটু রোমান্টিক হতে হবে। যেমন সহবাসের আগে তার দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসা, চোখ টিপ দেয়া, ঘাড়ে কিস দেয়া , কানে কানে সহবাসের জন্য ডাক দেয়া এসব বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
আর অবশ্যই নিজের ভিতর হালকা লজ্জা রাখতে হবে। ছোট যোনিতে লিংগ প্রবেশের নিয়ম কি?
৪. স্বামীকে উত্তেজিত করে স্বামীকে আদর করার নিয়ম
ছেলেদের শরীরের বিশেষ কিছু স্থান রয়েছে যেখানে কিস বা কোন মেয়ে সামান্য ছোয়া দিলেই সে উত্তেজিত হবেই। যেমন ছেলেদের স্তন বা স্তনের বোটা। আপনি সেখানে সুরসুরি বা সেই স্থান চুষতে পারেন। ছেলেদের নিপন তাদের যৌন উত্তেজনা বাড়ানোর জন্য কোন অংশেই কম ভূমিকা রাখে না। আবার ছেলেদের বুকে হাত দিয়ে বা মাথা দিয়ে ঘষলে, চুম্বন করলে তাদের উত্তেজনা অনেক বেড়ে যায়। পিঠের দিক দিয়ে হাত বুলাতেও পারেন। এছাড়া আপনার পা দিয়ে তার পায়ে ঘষা-ঘষি করতে পারেন। মোটকথা আপনার শরীর যতভাবে তার শরীরের সাথে টাচ করতে পারেন সেইভাবে টাচ করার চেষ্টা করবেন। আপনার কোমল ত্বকের স্পর্শ পেয়েই তার পুরষত্ব জেগে উঠবে। সিজারের পর সহবাসের নিয়ম কি?
সহবাসে স্বামীকে খুশি করার উপায়
৫. কিস এবং লিপ কিস দিয়ে সহবাসে স্বামীকে খুশি করার উপায়
আমার কাছে মনে হয় এবং আমি মেডিক্যালের বিভিন্ন বইতেও পড়েছি যে লিপ কিস যৌন উত্তেজনা বাড়াতে অনেকাংশে সাহায্য করে। আপনি স্বামী সহবাসের আগে ঠোটে হালকা লাল বা আপনার স্বামী যে কালারের লিপিস্টিক লাগাতে পারেন। এতে করে আপনার ঠোট তার কাছে কামোদ্দীপক হিসেবে কাজ করবে। আর যত বেশি পারেন তত বেশিলিপ কিস করবেন। এতে করে মস্তিষ্কে ডোপামিন হরমোন ক্ষরণ হয় যা কিনা আপনার এবং আপনার স্বামীর উত্তেজনা বাড়াতে অনেক বেশি ভূমিকা রাখে। লিপ কিসের ক্ষেত্রে আপনারা জিহবার লুকোচুরিও খেলতে পারেন। আর বেশিরভাগ সময়ই স্বামীকে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করবেন আর পিঠে হাত বুলাতে থাকবেন। বিবাহিত ও অবিবাহিত মেয়েদের মাসিক বন্ধ হওয়ার কারণ? meyeder masik na hoyar karon ki ?
৬. স্বামীকে রোমান্টিক হতে হবে সহবাসে স্বামীকে খুশি করার উপায়
সহবাসের সম্পূর্ণ মজা পেতে হলে দুই পক্ষেরই সমান ভাবে একে অপরকে সাহায্য করতে হবে অর্থাৎ দুই জনকেই রোমান্টিক এবং অন্যজনকে সুখ দেয়ার চিন্তায় থাকতে হবে। আপনার স্বামী আপনার মন মত রোমান্টিক না হলে আপনি তাকে বলুন রোমান্টিক হতে। আপনি এইটা আশা করতে পারেন না, আপনার হাসব্যান্ডকে না বলেই সে আপনার ইচ্ছামত রোমান্টিক হবে। আসলে আপনার মনের ভিতর কি আছে তা কিন্ত আপনি ছাড়া আর কেউ জানে না। আর এর জন্য তার সাথে খোলামেলা আলোচনা করুন যে আপনার এমন ধরণের রোমান্টিক স্বামী লাগবে এবং তোমার এমন হতে হবে।
৭. পর্যাপ্ত ফোরপ্লে স্বামীকে খুশি করার উপায় সহবাসে স্বামীকে খুশি করার উপায়
ইংরেজি শব্দ ফোরপ্লে অর্থ উত্তেজিত করা। অর্থাৎ স্বামী স্ত্রী একে অপরকে সেক্সের আগে উত্তেজিত করার চেষ্টা করবে। আসলে সেক্সের সময় ফোরপ্লে অনেক গুরুত্বপূর্ণ।মেডিক্যালের ভাষায়, আপনি ফোরপ্লে করেন তখন আপনার মস্তিষ্কের পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে বেশ কিছু হরমোন বের হয়। এর ভিতর কামোদ্দিপনা জাগায় ডোপামিন হরমোন। আপনি যত বেশি ফোরপ্লে করেন তত বেশি আপনার হরমোন ক্ষরন হবে আর তাতে করে একে অপরকে প্রচন্ড পরিমানে ভালবাসতে শুরু করবেন। অনেক সময় বেশি ডোপামিন হরমোন নিঃসরণ হলে মনে হবে যে স্বামীকে কোলের ভিতর নিয়ে নিজের দেহের ভিতর নিয়ে নেই। যা হোক আপনাকে অবশ্যই ফোরপ্লে করতে হবে। দুধ ম্যাসাজ করার পদ্ধতি কি?দুধ টিপা
যদি আপনি না বুঝে থাকেন ফোরপ্লে কি তাহলে আপনাকে কিছু হিন্টস দেই। ফোরপ্লে হল স্বামী স্ত্রী একে অপরকে উত্তেজিত করে সুখ দেয়ার একটা প্রসেস। এটা মোটেও সেক্স না। লিপ কিস থেকে শুরু করে সব কিছুই ফোরপ্লের আওতায় পড়ে শুধু যোনিতে লিংগ প্রবেশ ছাড়া। স্বামীকে খুশি করার সবচেয়ে সুন্দর উপায় হল ফোরপ্লের সময় তার সম্পূর্ন দেহ কিস করে ভরিয়ে ফেলেন। তার দেহের ঘ্রাণ নেন, নাক নিয়ে শরীর ঘষেন।
৮. রোমান্টিক সারভিক্স পেনিট্রেশন স্বামীকে বিছানায় খুশি করার উপায়
আপনারা দুইজন যখন পরিপূর্ণ উত্তেজিত হবেন, যখন আপনার যোনিতে অনেক কামরস এসে যাবে তখন হল লিংগ প্রবেশের আসল সময়। তখন আপনি আপনার স্বামীকে লিংগ প্রবেশের জন্য সাহায্য করবেন। আর আমার কাছে যেটা বেস্ট মনে হয়, মিশনারী পজিশনে সেক্স করা। তখন আপনি চাইলে তাকে জড়িয়ে ধরে সহবাস করতে পারেন। মাঝে মাঝে উত্তেজনাকর ( আহ উহ) শব্দ উচ্চারণ করবেন। এতে হাসব্যান্ড বেশি উত্তেজিত হয়। সেক্স করার সময় তার দিকে রোমান্টিকভাবে তাকাতেও পারেন। মোট কথা যখন সেক্স করবেন তখন যেন আপনাকে মনে হয় আপনি অনেক বেশি ইনজয় করতেছেন। সেক্স করার সময় আপনার হাসব্যান্ডকে জড়িয়ে ধরে আপনি লিপকিস করতে পারেন। আপনার হাজব্যান্ড রোমান্টিক হলে আপনাকে কোলে নিয়ে সেক্স করতে বলতে পারেন। মাথা ঠান্ডা রাখার ঔষধের নাম কী?
মোটামুটিভাবে বলতে পারেন যে, উপরে আমি সহবাসে স্বামীকে খুশি করার বেসিক কিছু উপায় বলে দিয়েছি। আপনার নিজের কোন উপায় জানা থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন বা আমাকে ফেসবুকে মেসেজ দিয়ে জানাতে পারেন। আমি এড করে দিবো।

বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায়
আসলে বাসর রাত হল একজন ছেলে এবং মেয়ের জীবনের এমন একটি রাত যার জন্য সে প্রায় ২৩/২৪ বছর ধরে অপেক্ষা করে। তো স্বাভাবিকভাবেই বাসররাতে ছেলে এবং মেয়ে ঘুমিয়ে যাবে। কারণ সেদিন তাদের অনেক ধকল যায়। যদি এরেঞ্জ ম্যারেজ হয় তাহলে ছেলে এবং মেয়ের ভিতর তেমন কোন পরিচয় থাকে না। যার জন্য বাসর রাতে সহবাস না করাই উত্তম। এর পরেও করতে চাইলে অসুবিধা নাই। আর লাভ ম্যারেজ হলে তো কথাই নাই।
তো এরেঞ্জ ম্যারেজ হলে বাসর রাতে গল্প করে কাটিয়ে দেয়া উচিত। যদি স্বামী বাসর রাতে এমন করে, তাহলে আপনার তার সাথে গল্প করা উচিত অবশ্যই লজার সাথে। আর যদি স্বামী সেক্স করতে চায় তাহলেও আপনার সেখানে নিষেধ করা উচিত না। তবে একান্ত অপারগতা থাকলে তাকে বুঝিয়ে বলবেন। বুঝদার হলে অবশ্যই বুঝবে। বাসর রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়বেন না। বেশি বেশি করে গল্প করুন। স্বামী সামান্য কিস বা হাত ধরতে চাইলে না করবেন না। আশা করি স্বামী খুশি থাকবে। এমন কোন কাজ করবেন না যাতে করে আপনার প্রতি তার মনোভাব ক্ষুণ্ন হয়। মেয়েদের হস্তমৈথুন এর ক্ষতিকর দিক কি? মেয়েদের মাস্টারবেশন
বাসর রাতে স্বামীকে খুশি করার উপায়, স্বামীকে কিভাবে আদর করতে হয় এই দুই বিষয়ে আমি আজকের আর্টিকেল লিখছি। আপনার কোন মতামত বা জিজ্ঞাসা থাকলে আমাকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। জিজ্ঞাসা করতে কমেন্ট করতে পারেন বা আমাকে ফেসবুকে নক দিতে পারেন।
Comments
Post a Comment